স্টার ডেস্ক: ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্্িরক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের নবীনরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে কোনো আপোষ করা হয় না। মেধাবীরাই এখানে শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত। যার দরুন আজ আমাদের শিক্ষার্থীরা, শিক্ষকরা এখান থেকে দেশে-বিদেশে স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যাচ্ছে; বড় বড় প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে। শুক্রবার শহরের একটি রেস্তোরাঁয় গণ্যমান্য অতিথিদের উপস্থিতিতে নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সচিব ডা. এ.এস.এম. তবারক উল্লাহ চৌধুরি। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুদ্দিন শাহ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক তায়েবুল হক, রেজিস্ট্রার এ.এস.এম. আবুল খায়ের এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) সহযোগী অধ্যাপক মো. আবুল কাসেম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ট্রিপল-ই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. এরশাদুল হক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সচিব ডা. এ.এস.এম. তবারক উল্লাহ চৌধুরি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত পদচারণা থাকতে হবে; পরস্পরের সাথে মিথষ্ক্রিয়া বাড়াতে হবে। তবেই তোমরা উন্নতি করতে পারবে।”
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুদ্দিন শাহ তার বক্তব্যে বলেন, “আমাদের শিক্ষার্থী সংখ্যা নিয়ে আমি চিন্তিত নই। আমাদের শিক্ষার কোয়ালিটিই আমাদের শিক্ষার্থীর কোয়ান্টিটি বাড়াবে।,”
কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক তায়েবুল বলেন, “গাছের পরিচয় ফলে। ফেনী বিশ্ববিদ্যালয় যদি গাছ হয়, ট্রিপল-ই ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে সেই গাছের ফল।”
রেজিস্ট্রার এ.এস.এম. আবুল খায়ের বলেন, “আমার মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের মধ্যে ট্রিপল-ই ডিপার্টমেন্টই সর্বাধিক উদ্ভাবনী কাজ করছে।”সহযোগী অধ্যাপক মো. আবুল কাশেম বলেন, “কিছুদিন আগে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আমাদের ট্রিপল-ই ডিপার্টমেন্টের ল্যাব ব্যবহার করতে এসেছিলো। এতেই বোঝা যায় আমাদের ট্রিপল-ই ডিপার্টমেন্ট কেমন।”
বিদায়ী বক্তব্যে ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এখলাস উদ্দিন খন্দকার বাবলু বলেন, “হয়তো আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিদায় নিচ্ছি, কিন্তু অনানুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষকদের সাথে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সর্বদা যুক্ত থাকবো। ”আরেক বিদায়ী শিক্ষার্থী পুলক গুহ বলেন, “তাত্ত্বিক শিক্ষার পাশাপাশি ব্যাবহারিক শিক্ষাও সমান জরুরি। ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিপল-ই বিভাগে ব্যাবহারিক শিক্ষার যে-সব সুযোগ সুবিধা রয়েছে তা অনেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়েও নেই।” শেষে নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ এবং বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট দিয়ে বিদায় জানানো হয়। সবশেষে বিভাগের চেয়ারম্যান মো. এরশাদুল হক শীঘ্রই অস্ট্রেলিয়ায় পিএইচ.ডি. ডিগ্রি নিতে যাওয় উপলক্ষ্যে সকলের কাছ থেকে বিদায় নেন।
শর্ত পূরণ না করায় ফেনীর ৯...
ফেনীর মেধাবী মুখ রিয়ার এড...
চৌদ্দগ্রামে জুয়া খেলার সর...
ছাগলনাইয়ায় অবহেলিত মানু...
Subscribe to our mailing list to get the new updates!