নজরুল বিন মাহমুদুল: স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই আসছিল। জনসংখ্যার যে বিস্ফোরণ ঘটেছিল, বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করেছিল এদেশের মানুষ না খেয়ে মরবে। এই বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা চ্যালেঞ্জ ছিল। সময়ের সাথে সরকারের দূরদর্শিতা ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এখন দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নতুন নতুন কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে দেশের জনসংখ্যা এখন সম্পদে পরিণত হচ্ছে। দেশের বিপুল পরিমাণ যুব সমাজকে কাজে লাগাতে পারলে ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনিমার্ণ সম্ভব হবে।
পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষে সোমবার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এডভোকেসী সভা ও প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, ফেনী জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান। জেলা প্রশাসক বলেন, পরিবার-পরিকল্পনা সেবা সপ্তাহটি অন্য যেকোন সপ্তাহের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই সপ্তাহকে সফল করতে হলে পরিবার-পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে। উঠান বৈঠক ও কাউন্সিলের মাধ্যমে বাল্যবিবাহের কুফল ও অপরিকল্পিত গর্ভধারণ রোধ করতে সচেতনতা বাড়াতে হবে। কর্মীদের মাঠে কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।
‘পরিবার পরিকল্পনা, মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করি; বাল্যবিয়ে এবং অনাকাক্সিক্ষত গর্ভধারণ রোধ করি’ এ প্রতিপাদ্যে জেলা পরিবার-পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবু ছালেহ মো. ফোরকান উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সদর উপজেলা পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী পরিচালক তাসলিমা আক্তার। সভায় বক্তব্য রাখেন, ফেনী মা ও শিশু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’র মেডিকেল অফিসার ডা. নাসরীন আক্তার, পরশুরাম পরিবার-পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. এস এম ছফিউজ্জামান তুষার, মেরিস্টোপস মেটারনিটির প্রোগ্রাম অফিসার শাহনাজ বেগম, ডেইলি অবজারভার ও ডিবিসি নিউজের জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবু তাহের ভূঁইয়া, পরশুরাম পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেনসহ পরিবার-পরিকল্পনার বিভিন্ন পর্যায়ের মাঠ কর্মকর্তা প্রমুখ।
শর্ত পূরণ না করায় ফেনীর ৯...
ফেনীর মেধাবী মুখ রিয়ার এড...
চৌদ্দগ্রামে জুয়া খেলার সর...
ছাগলনাইয়ায় অবহেলিত মানু...
Subscribe to our mailing list to get the new updates!