নিজস্ব প্রতিনিধি: ফেনীতে শনিবার বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ঘটে যাওয়ায় তান্ডবে পুলিশের পক্ষ থেকে ২টি মামলায় অজ্ঞাতনামা ৪ শতাধিক ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে। পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এখনও জেলাজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঝ্ুিকতে থাকা জেলার সকল মন্দির-ম-পে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। এ ঘটনায় শনিবার গভীর রাতের মন্দিরের সিসি ফুটেজ দেখে আহনাফ তৌসিফ মাহমুদ লাবিব (২২) নামের এক কিশোরকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৭। পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকালে জেলা শহরে ধর্মীয় দাঙ্গাকে কেন্দ্র করে জয় কালী মন্দির, রাজ কালী মন্দির ও মহাপ্রভুর আশ্রমে হামলা এবং ফেনী বাজারের ১৫টি দোকান ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ঘটনায় ফেনী মডেল থানায় দায়ের করা একটি মামলায় ২০০ থেকে ২৫০ জন এবং অপর একটি মামলায় ১০০ থেকে ১৫০ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। শনিবার গভীর রাতে ফেনী শহরের মধ্যম রামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে র্যাব সদস্যরা আহনাফ তৌসিফ মাহমুদ লাবিব (২২) নামের এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে। এদিকে রবিবার সকালে ফেনী শহরের সংঘাতের পর অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের বিষয়ে পরিদর্শনে যান জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান, পুলিশ সুপার খোন্দকার নুরুন্নবী, ফেনী পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী। পরিদর্শন শেষে জয় কালী মন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময়কালে জেলা প্রশাসক বলেন, বিভিন্ন মন্দির-ম-পে হামলা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ধর্মীয় অথবা রাজনৈতিক বিষয় নয়। এটি পরিকল্পিতভাবে দূর্বৃত্তরা ঘটিয়ে চলেছে।এরআগে শনিবার বিকাল থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত হিন্দু-মুসলিম ও আওয়ামী লীগের সাথে দফায় দফায় সংঘর্ষে ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম, ফেনী মডেল থানার ওসি নিজাম উদ্দিন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের ফেনী প্রতিনিধির ব্যক্তিগত ক্যামেরাপার্সন রিয়াদ মোল্লা, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ডালিম, ইকবাল বাহার ফয়সাল, ফুলগাজী উপজেলা যুবলীগ নেতা আনিসুল হক সোহেলসহ অন্তত ৪০ জন আহত হয়।
শর্ত পূরণ না করায় ফেনীর ৯...
ফেনীর মেধাবী মুখ রিয়ার এড...
চৌদ্দগ্রামে জুয়া খেলার সর...
ছাগলনাইয়ায় অবহেলিত মানু...
Subscribe to our mailing list to get the new updates!